ইয়ুথ ফোরাম বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে ভারত ও বাংলাদেশের লেখক ও শিল্পীদের মিলনসভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিশিষ্ট আবৃত্তিকার ও উপস্থাপিকা তারানা মাহবুবের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্ম শতবর্ষ আন্তর্জাতিক স্মারকগ্রন্থ এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা অর্জনের সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষ আন্তর্জাতিক স্মারক গ্রন্থের সম্পাদক এবং ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদের সভাপতি ডক্টর দেবব্রত দেব রায়।
চাঁদপুরের কৃতি সন্তান ডাক্তার হালিমা কবির তন্বীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ভারতের অর্ধ শতাধিক লেখক, কবি, সাহিত্যিক, প্রবন্ধকার ও আবৃত্তিকার উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া মিলন সভার অনুষ্ঠানে বাংলাদেশেরও অর্ধশতাধিক আবৃত্তিকার, কবি ও লেখক উপস্থিত ছিলেন।
১৪ জুলাই বিকেল ৫টায় বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মিলন সভার শুরুতে আমন্ত্রিত কবি, সাহিত্যিক, লেখক, চিত্রশিল্পী ও সমাজসেবক অতিথিদের স্মারক প্রদান করা হয়। এরপর বাংলাদেশের ইয়ুথ কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত বাংলাদেশ ঢাকার বি সি আই সি কলেজের ছাত্র মোঃ তওসিফ শাহরিয়ার লাম, বদলাও ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোহাম্মদ আবদুর রহমান রিজভী, কুমিল্লা মর্ডান হাই স্কুলের শিক্ষক সাফিয়া বেগম শেলী, এইড ফর হিউম্যানিটির নির্বাহী সদস্য তৌফিক মাহমুদ, সমাজসেবক নাজিমুদ্দিন ভূঁইয়াকে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদের সভাপতি ড. দেবব্রত দেব রায়।
ক্রেস্ট প্রদান অনুষ্ঠানের পরবর্তীতে অনুষ্ঠিত হয় যুবদের বিভিন্ন কার্যক্রমের উপর মুক্ত আলোচনা।
মিলন সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ছড়াকার মুক্তিযোদ্ধা আসলাম সানি, বিকশিত বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও হাঙ্গার ফ্রি ওয়ার্ল্ড এর কান্ট্রি ডিরেক্টর আতাউর রহমান মিটন, কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন ভূঁইয়া, বঙ্গবন্ধু লেখক পরিষদের সম্পাদক বাপ্পী রহমান, বান্দরবানের রাজকন্যা ডোনাযই পুরো নেলী।
এরপর সকলকে শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানিয়ে সমাপ্তি ঘোষণা করেন ইয়ুথ থোরাম বাংলাদেশের কো অর্ডিনেটর আলেয়া বেগম লাকি।