ইরান স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তা ও হামলায় অংশগ্রহণকারী দেশগুলোকে তারা বৈধ প্রতিরোধের লক্ষ্য হিসেবে বিবেচনা করবে। আত্মরক্ষার অধিকার অনুযায়ী, এই দেশগুলোর বিরুদ্ধে পাল্টা জবাবও আসতে পারে বলে হুঁশিয়ার করেছে তেহরান।
তেহরানের দাবি, ইরানে সাম্প্রতিক হামলায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জর্ডান সরাসরি ও পরোক্ষভাবে জড়িত ছিল। এসব দেশ ইসরায়েলকে জেট, প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও লজিস্টিক সহায়তা দিয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়।
তারা আরও জানায়, পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চল ও আজারবাইজানে মোসাদ এবং বিভিন্ন অপরাধচক্রের সক্রিয়তা, গুপ্তচরবৃত্তি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
ইরান হুঁশিয়ার করে বলেছে, ভবিষ্যতে যদি কোনো দেশ ইসরায়েলের হামলায় অংশ নেয় কিংবা সমর্থন দেয়, তাহলে তা ইরানের জনগণের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণার শামিল হবে। তেহরানের ভাষায়, জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হবে এবং অপরাধীদের পরাজিত না করা পর্যন্ত লড়াই চলবে।