টিকার চালান বহনকারী ক্যাথে প্যাসিফিক এয়ারওয়েজের একটি বিমান বিকাল ৩টার দিকে হজরত শাহজালাল আন্তÍর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন টিকার এই চালান গ্রহণ করবেন। এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, জাপান কয়েক ধাপে ২.৯ মিলিয়ন ডোজের বেশি আ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিন প্রেরণ করবে।
তিনি আরও বলেন, দেশবাসীর জন্য টিকার অব্যাহত সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকার ইতোমধ্যে বাণিজ্যিকভাবে ক্রয়ের পাশাপাশি কোভ্যাক্সের আওতায় বিভিন্ন উৎস থেকে আরও কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন সংগ্রহের সুব্যবস্থা করেছে। কোভ্যাক্স হচ্ছে একটি বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের সুষম সরবরাহ লাভের লক্ষ্যে ভ্যাক্সিন অ্যালায়েন্স -গাভি পরিচালিত একটি বৈশ্বিক জোট।
অ্যাস্টাজেনেকা ভ্যাকসিনের চালান পৌঁছার খবর বাংলাদেশের জন্য একটি সুসংবাদ। কারণ এ মুহূর্তে ১৫ লাখ মানুষ অক্সফোর্ডের তৈরি এ ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায় রয়েছেন। বাংলাদেশ এ পর্যন্ত ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট (এসআইআই) থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের ১.২ কোটি ডোজ পেয়েছে।