শীতবৃষ্টির মধ্যে জরুরি কাজ ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হয়নি। অফিস-আদালত যথারীতি খুললেও ব্যক্তিমালিকানাধীন দোকানপাট অন্যান্য দিনের তুলনায় কম খুলেছে।
রিকশাচালক আবদুল মতিন জানান, প্রতিদিন টাকা আয় করে বাজার নিয়ে দুপুরের আগর বাসায় ফিরতে হয়। রিকশার চাকা বন্ধ থাকলে বাসার চুলা জ্বলবে না। তাই শীত-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে।
বেসরকারি চাকরিজীবী আরাফাত হোসেন বলেন, সকাল সকাল ঠিক সময়ে অফিসে যেতে বৃষ্টির মধ্যেও রওনা দিয়েছি। ৩০ টাকার রিকশাভাড়া ৫০ টাকা দিতে চেয়েও রিকশা পাচ্ছি না। জরুরি কাজ ছাড়া কেউ আজ বাইরে বের না হওয়ায় সড়কে গণপরিবহন কম।
বরিশাল আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক হুমায়ুন কবির দুপুর সোয়া ১২টায় বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হয়েছে। এসময় ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এ বৃস্টি স্থায়ী হবে না। স্বাভাবিক লঘু চাপের প্রভাব। এ বৃষ্টি হচ্ছে।
গত সোমবার সকালে ছিল দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রোববার সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০.৫ ডিগ্রি সেলিসিয়াস, শনিবার ছিল ১০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শুক্রবার ১১.৫ ডিগ্রি।