তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘মানুষ মারার আসামি, আগুন সন্ত্রাসের আসামি হলে সেটা একটা অপরাধ। তারা জেলে গেলে বিএনপির কেন এতো মায়াকান্না।?
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আমি মির্জা ফখরুল সাহেবকে বলেছি তালিকা প্রকাশ করুন। আজকে ৮০ শতাংশ নেতাকর্মী নাকি নির্যাতনে আছে। মানুষ মারার আসামি, আগুন সন্ত্রাসের আসামি হলে সেটা একটা অপরাধ, তারা জেলে গেলে বিএনপির কেন এতো মায়াকান্না, আমি জানি না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির নেতারা- যারা বড় বড় কথা বলেন, মায়াকান্না করেন; তারা কী ভুলে গেছেন জিয়াউর রহমানের আমলে উত্তরবঙ্গের নারীদের পতিতাবৃত্তি করতে হয়েছে।
‘সেক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানোই আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য।-বলেন কাদের।
সেতুমন্ত্রী বলেন, আমরা সমন্বয় করে তেলের দাম কিছু হলেও কমিয়েছি। তাছাড়া জিনিসপত্রের দাম আস্তে আস্তে কমে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, তারাবির নামাজের পর সারারাত ধরে ঈদের শপিং চলে। এখনও কারো নিরাপত্তাহীনতার ঘটনা ঘটেনি। রাজনৈতিক বিরোধিতার কারণে যারা নিরাপত্তাহীনতার কথা বলে, তাদের এসব কথায় কান দেবেন না। আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মানুষের জন্য কাজ করে যাব।
ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদের সভাপতিত্বে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নুর তাপস।