সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Wednesday, May 21, 2025
  • Login
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
সময়ের দাবী
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
No Result
View All Result
সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Home তথ্য ও প্রযুক্তি

অনলাইনে ৬৪ শতাংশ নারী সহিংসতা-হয়রানির শিকার

November 28, 2022
in তথ্য ও প্রযুক্তি
Reading Time: 1min read
A A
0
অনলাইনে ৬৪ শতাংশ নারী সহিংসতা-হয়রানির শিকার
Share on FacebookShare on Twitter

অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের ২০২২ সালে করা এক সমীক্ষা অনুসারে, ৬৩ দশমিক ৫১ শতাংশ নারী উত্তরদাতারা বলেছেন তারা অনলাইন সহিংসতার শিকার হয়েছেন, গত বছরে যা ছিল ৫০ দশমিক ১৯ শতাংশ। অর্থাৎ প্রতি ১শ জনের মধ্যে ৬৪ জন নারী অনলাইন হয়রানি ও সহিংসতার সম্মুখীন হতে হয়। দেশে অনলাইন সহিংসতার হার জানার জন্য অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ এই সমীক্ষাটি পরিচালনা করে।

এ সমীক্ষাটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নারীদের অনুভূত বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা এবং হয়রানি চিহ্নিত করার ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এবং এর পেছনের মূল কারণ এবং অনলাইনে নারীর প্রতি সহিংসতার বিষয়ে সচেতনতার জন্য বিভিন্ন পন্থা উপস্থাপন করে। ১৬ দিনব্যাপী আন্তর্জাতক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ উদযাপন উপলক্ষে রোববার (২৭ নভেম্বর) ব্র্যাক সেন্টার ইন এ অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ আয়োজিত ‘অনলাইনে নারীর প্রতি সহিংসতা: বাধা এবং উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় সমীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

সাতক্ষীরা, সুনামগঞ্জ, পটুয়াখালী, বান্দরবান, কুড়িগ্রাম এবং লালমনিরহাট এই ৬টি জেলায় একটি অনলাইন জরিপের মাধ্যমে এই সমীক্ষাটি পরিচালিত হয়, যেখানে ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৩৫৯ জন নারী অংশ নেন। সমীক্ষায় বলা হয়, ২০২২ সালে বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মধ্যে নারীরা বেশিরভাগই ফেসবুকে (৪৭.৬০%), মেসেঞ্জারে (৩৫.৩৭%), ইনস্টাগ্রামে (৬.১১%), ইমোতে (৩.০৬%), হোয়াটসঅ্যাপে (১.৭৫%) এবং ইউটিউবে (১.৩১%) অনলাইন সহিংসতার সম্মুখীন হয়। ‌‘অন্যান্য মাধ্যমে ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ নারী বলেছেন তারা ভিডিও কল, মোবাইলফোন এবং এসএমএসের মাধ্যমে হয়রানির সম্মুখীন হয়েছেন।

এই বছরের সমীক্ষায় দেখা গেছে ৮০ দশমিক ৩৫ শতাংশ নারী অনলাইন সহিংসতার মধ্যে ঘৃণ্য এবং আপত্তিকর যৌনতাপূর্ণ মন্তব্য, ৫৩ দশমিক ২৮ শতাংশ নারী ইনবক্সে যৌনতাপূর্ণ ছবি গ্রহণ এবং যৌন সম্পর্ক স্থাপনের প্রস্তাব, ১৯ দশমিক ১৭ শতাংশ  নারী বৈষম্যমূলক মন্তব্য এর শিকার হয়েছেন।

১৭ দশমিক ৪৭ শতাংশ উত্তরদাতারা বলেছেন যে তাদের নামে অন্য কেউ অনলাইনে নকল আইডি তৈরির ফলে হয়রানির শিকার হয়েছেন, ১৬ দশমিক ১৬ শতাংশ বলেছেন যে তাদের কার্যকলাপ সবসময় সাইবারে অনুসরণ করা হয় এবং ১৩ দশমিক ১০ শতাংশ সমকামীদের অধিকার নিয়ে কথা বলার জন্য ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকার হয়েছেন, ১১ দশমিক ৭৯ শতাংশ বলেছেন তাদেরও ব্যক্তিগত ছবি অনুমতি ছাড়াই সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করা হয়েছে এবং ১১ দশমিক ৭৯ শতাংশ যৌন নিপীড়নের হুমকি পেয়েছেন।

৩ দশমিক ৬ শতাংশ উত্তরদাতাদের মতে, যৌন নিপীড়নের সময় তাদের ছবি তোলা বা ভিডিও রেকর্ড করা হয়েছিল এবং সেগুলো পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়েছিল। ২ দশমিক ৬২ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন যে তাদের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি গোপনে পোস্ট করা হয় এবং পরে তাদের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশের হুমকি দিয়ে অর্থের জন্য ব্ল্যাকমেইল করা হয়। ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ বলেছেন যে তাদের ছবি সম্পাদনা করে পর্নোগ্রাফি সাইটে প্রকাশ করা হয়।

সমীক্ষা মতে অনলাইন সহিংসতার কারণে নারীদের জীবনে সবচেয়ে গুরুতর প্রভাব হলো মানসিক আঘাত, হতাশা এবং উদ্বেগ (৬৫.০৭%), দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রভাব হলো সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় থাকা বা মতামত প্রকাশ করার ক্ষেত্রে আস্থা হারানো (৪২.৭৯%)। ২৫ দশমিক ৩৩ শতাংশ ট্রমার শিকার হয়েছেন এবং ২৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ আত্মমর্যাদা হারিয়েছেন।  সমীক্ষায় আরও প্রকাশ করা হয়েছে যে, অনলাইন সহিংসতা এবং হয়রানির কারণে সৃষ্ট মানসিক যন্ত্রণা নারীর আত্মবিশ্বাস এবং স্বাধীনতাকে মারাত্মকভাবে সংকুচিত করছে।

সমীক্ষায় আরও বলা হয়, ১৪ দশমিক ৯১ শতাংশ নারী অনলাইন সহিংসতার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দিয়েছেন এবং ৮৫ শতাংশেরও বেশি ভুক্তভোগী কোনো অভিযোগ জমা না দিয়ে নীরব ছিলেন যদিও তারা বিভিন্ন উপায়ে অনলাইনে হয়রানির শিকার হয়েছেন।

অভিযোগকারীদের মধ্যে ৪৪ দশমিক ১২ শতাংশ সোশ্যাল মিডিয়া রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে, ২০ দশমিক ৫৯ শতাংশ পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেনের ফেসবুক পেজের মাধ্যমে, ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ জাতীয় জরুরি পরিষেবার (৯৯৯) মাধ্যমে, ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ নিকটস্থ থানায়, ৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ সাইবার ক্রাইমের ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন, সিটিটিসি ও ডিএমপির মাধ্যমে অভিযোগ দায়ের করেছেন।

সমীক্ষায় আরও প্রকাশ করা হয় যে বেশিরভাগ নারী মনে করেন বিদ্যমান অভিযোগের প্রক্রিয়াগুলো কার্যকর নয়। তাই তারা কোনো অভিযোগ (২৮.৮৭%) জমা দিতে আগ্রহ দেখাননি। ৬৪ দশমিক ৭১ শতাংশ উত্তরদাতারা তাদের জমা দেওয়া অভিযোগের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিকার বা ব্যবস্থা নিতে দেখেননি। সামাজিক কলঙ্ক, ভুক্তভোগী দোষারোপ এবং গোপনীয়তা হারানোর ভয়ে ৭৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ নারী অনলাইনের মাধ্যমে বেনামে অভিযোগ করতে চান। ৫৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ উত্তরদাতা আরও বলেছেন যে তারা অনলাইনে সহিংসতা এবং নারীর প্রতি হয়রানির বিষয়ে কোনো সচেতনতামূলক প্রচারণা দেখেননি।

৭৩ দশমিক ৯ শতাংশ বলেছেন যে তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা পর্যবেক্ষণ করেছেন, ৩৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ টিভি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে, ২০ দশমিক ৮ শতাংশ ইনফ্লুয়েন্সারের মাধ্যমে এবং ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশ সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সচেতনতামূলক কার্যক্রম দেখেছেন।

সমীক্ষা মতে, ৩৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ প্রচারাভিযান বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং কর্পোরেট, ৩৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা এবং ২২ দশমিক ১৭ শতাংশ সরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়েছে। সমীক্ষায় উত্তরদাতারা অনলাইন হয়রানি, অপব্যবহার এবং ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে, আইনের কঠোর প্রয়োগ এবং দ্রুত শাস্তির পরামর্শ দিয়েছেন।

এছাড়াও অনলাইন এবং অফলাইন উভয় মাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারণা, প্রশিক্ষণ এবং নিরাপদ ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবহার সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করা এবং রাজনৈতিক সচেতনতা বাড়ানোর প্রতি অভিমত দিয়েছেন সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীরা।

সমীক্ষায় বলা হয়, নারীরা অনলাইন ব্যবহার এবং সুরক্ষা প্রোটোকল সম্পর্কে সচেতন নয় যদিও তারা অনলাইন সহিংসতার সম্মুখীন হচ্ছেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কিশোর-কিশোরীরা মোবাইলফোনের মালিক নয়, তারা তাদের বাবা-মা বা বড় ভাই-বোনের ফোন ব্যবহার করতে অভ্যস্ত, যা তাদেরও হয়রানি নিয়ে কারও কাছে মুখ খুলতে না পারার একটি প্রধান কারণ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গ্রামীণ নারীরা ডিজিটাল সাক্ষরতায় পারদর্শী নয়, এমনকি তারা জানেন না কোথায় অভিযোগ জমা দিতে হবে এবং অনলাইন হয়রানি এবং সহিংসতা সংক্রান্ত কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রযুক্তিগতভাবে কী করতে হবে।

অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ্ কবির বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা নতুন কিছু নয় এবং এটি এখনো বিভিন্ন মাধ্যমে বিদ্যমান রয়েছে। পরিবার, সামজ, রাষ্ট্র- প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে নারী নির্যাতন হচ্ছে এবং এর নানা রকম বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে। এর নতুন এক মাধ্যম হলো অনলাইন, এই প্রযুক্তির যুগে অনলাইনে নারীদের প্রতি সহিংসতা বাড়চ্ছে। বিশেষ করে কিশোরী ও ১৮ বছরের নিচের কন্যাশিশুরা এর শিকার বেশি হচ্ছে। সবাই একত্রিত হয়ে কাজ করলে নারীর প্রতি সহিংসতা অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব।

অনলাইন সহিংসতা নিরসনে আইনি প্রক্রিয়ার জোরদারের পাশাপশি প্রযুক্তিগত সহায়তা বেশি দরকার বলে অভিমত প্রকাশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের সহকারী অধ্যাপক তাসলিমা ইয়াসমিন। মোহাম্মদ সাইফুল আলম খান, প্রকল্প পরিচালক, সরকার ও ডিজিটাল সাক্ষরতা কেন্দ্র প্রকল্পের জন্য নিরাপদ ইমেইল, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি), আইসিটি বিভাগ বলেন, সরকার ২০২১ সালে ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টার স্থাপন করে। এখান থেকে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা ডিজিটাল লিটারেসি বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। অভিভাবক ও গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ডিজিটাল লিটারেসি ও সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ নেওয়ার সুযোগও রয়েছে ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টারে।

আন্তর্জাতিক শিশু শান্তি পুরস্কার বিজয়ী এবং সাইবার টিনস ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি সাদাত রহমান উল্লেখ করেন, বাংলাদেশে অনলাইন হয়রানির কারণে গত ২ বছরে ১১ জন তরুণী আত্মহত্যা করেছে। কিশোর-কিশোরীরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সম্পর্কে সচেতন, কিন্তু তারা জানে না কীভাবে সহায়তা পেতে হয়। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সহায়তা ব্যবস্থাকে আরও সহজলভ্য করতে হবে।

Share61Tweet38Share15
Previous Post

ব্যাংক খাতের পরিস্থিতি জানাতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

Next Post

নিপুণকে সাধারণ সম্পাদক মেনে শপথ নিলেন মৌসুমী ও আলী রাজ

Related Posts

খাজা টাওয়ারে ছিল না অগ্নিনিরাপত্তা পরিকল্পনা
তথ্য ও প্রযুক্তি

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে বড় ক্ষতি, সেবার বাইরে ৪০ শতাংশ গ্রাহক

October 28, 2023
আকাশে বিকট গর্জন, দেখা গেল রহস্যময় আলো
তথ্য ও প্রযুক্তি

আকাশে বিকট গর্জন, দেখা গেল রহস্যময় আলো

October 20, 2023
৬০ হাজার ডলার পুরস্কার পেল ৬ প্রতিযোগী
তথ্য ও প্রযুক্তি

৬০ হাজার ডলার পুরস্কার পেল ৬ প্রতিযোগী

October 20, 2023
‘বিলুপ্তির পথে’ ভিওআইপি ব্যবসা
অর্থনীতি

‘বিলুপ্তির পথে’ ভিওআইপি ব্যবসা

October 11, 2023
টিকটককে ৪ হাজার ৩৬ কোটি টাকা জরিমানা
তথ্য ও প্রযুক্তি

টিকটককে ৪ হাজার ৩৬ কোটি টাকা জরিমানা

September 16, 2023
এআই ব্যবহারের অনুমতি পেল শিক্ষার্থীরা
তথ্য ও প্রযুক্তি

এআই ব্যবহারের অনুমতি পেল শিক্ষার্থীরা

September 13, 2023
Next Post
নিপুণকে সাধারণ সম্পাদক মেনে শপথ নিলেন মৌসুমী ও আলী রাজ

নিপুণকে সাধারণ সম্পাদক মেনে শপথ নিলেন মৌসুমী ও আলী রাজ

Recent News

অসাধুরা বাজারের ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

অসাধুরা বাজারের ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

May 20, 2025

Categories

  • Uncategorized
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • জাতীয়
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • বিনোদন
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা
  • সময়ের দাবী
  • সম্পাদকীয়

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Privacy & Policy
সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা