বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং অন্যান্য গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ, অনুসন্ধান এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তথ্য প্রকাশ করে আসা অধিকার-এর শীর্ষ দুই মানবাধিকার কর্মীকে শাস্তির মুখোমুখি করার ঘটনায় আমরা গভীর উদ্বিগ্ন।’
তারা আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, এ ঘটনা মৌলিক মানবাধিকার চর্চার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করবে এবং মানবাধিকার কর্মীদের নিরুৎসাহিত করবে। আমরা অবিলম্বে আদিলুর রহমান খান এবং এ এস এম নাসির উদ্দিন এলানের মুক্তি দাবি করছি। একইসাথে মানবাধিকার কর্মীদের সুরক্ষা দেওয়ার দাবি জানাই এবং তাদের বিরুদ্ধে সব হয়রানির অবসান চাই।’
বিবৃতিতে সই করেছেন- সমাজবিজ্ঞানী হোসেন জিল্লুর রহমান, মানবাধিকার কর্মী ড. হামিদা হোসেন, সাবেক সচিব আলী ইমাম মজুমদার, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, ন্যাশনাল উইমেনস ইউনিভার্সিটির উপাচার্য পারভীন হাসান, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক সি আর আবরার, আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী, আইনজীবী শাহ্দীন মালিক, আইনজীবী তাবারক হোসাইন, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও আইনজীবী সারা হোসেন।
আরও সই করেছেন- এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, অধিকার কর্মী শারমিন মুরশিদ, মানবাধিকার কর্মী নুর খান লিটন, আইনজীবী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, মানবাধিকার কর্মী জাকির হোসেন, মানবাধিকার কর্মী সঞ্জীব দ্রং, গবেষক রেজাউর রহমান লেনিন, লেখক রাহনুমা আহমেদ, মানবাধিকার কর্মী শিরিন হক, শিশু বিশেষজ্ঞ নায়লা খান, লন্ডন স্কুল অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্সের ভিজিটিং অধ্যাপক স্বপন আদনান, মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী সাইদুর রহমান, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ফেলো রোজিনা বেগম, সহযোগী অধ্যাপক মাহিদুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক তাসনিম সিরাজ মাহবুব, সহকারী অধ্যাপক রুশাদ ফরিদী, অধ্যাপক বিনা ডি’কস্তা, অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, অধ্যাপক নায়মা হক, অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজিমুদ্দিন খান, সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের হানা শামস্ আহমেদ, গবেষক সায়েমা খাতুন, লেখক ও গবেষক মাহা মির্জা, সাংবাদিক ও গবেষক সায়দিয়া গুলরুখ, সংগীত শিল্পী অরূপ রাহী, নাসের বখতিয়ার, ব্যাংকার মুক্তাশ্রী চাকমা, মানবাধিকার কর্মী নাসরিন খন্দকার, নৃবিজ্ঞানী নাওমি হোসেন, নৃবিজ্ঞানী সাদাফ নুর ও অধিকার কর্মী সেলিম সামাদ।