সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Sunday, May 11, 2025
  • Login
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
সময়ের দাবী
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
No Result
View All Result
সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Home অর্থনীতি

যথাসময়ে হচ্ছে না মেগা ৮ প্রকল্প

April 28, 2021
in অর্থনীতি
Reading Time: 1min read
A A
0
যথাসময়ে হচ্ছে না মেগা ৮ প্রকল্প
Share on FacebookShare on Twitter

করোনার ধাক্কা লেগেছে সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারে থাকা মেগা ৮ প্রকল্পে। করোনায় বন্ধ না হলেও এসব প্রকল্পের কাজের গতি ক্রমেই স্থিমিত হয়ে পড়ছে। সরকারের পক্ষ থেকে চেষ্টা করা হচ্ছে যাতে সঠিক সময়ে প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ করা যায়। কিন্তু বাস্তবে তা সম্ভব নয় বলে সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা গেছে। ইআরডির সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারে থাকা মেগা ৮ প্রকল্পে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গড় অগ্রগতি ৫৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এর মধ্যে এগিয়ে আছে পদ্মা সেতু প্রকল্প। সবচেয়ে এগিয়ে থাকা পদ্মা সেতু ও পদ্মা রেল সেতু প্রকল্পের কাজও যথাসময়ে শেষ হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের বাকি সাতটি প্রকল্পগুলো হলো, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, পদ্মাসেতুতে রেল সংযোগ, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর এবং দোহাজারী-রামু হয়ে কক্সবাজার ও রামু-মায়ানমারের কাছাকাছি ঘুমধুম পর্যন্ত সিংগেল লাইন ডুয়েলগেজ ট্র্যাক নির্মাণ প্রকল্প। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সর্বশেষ অগ্রগতি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব প্রকল্পের কাজের গতিও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অর্ধেকেরও কম। সংশ্লিষ্টরা জানান, কাগজে কলমে এসব প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি দেখানো হলেও বাস্তবতার সাথে তার মিল কম। যেভাবে কাজ এগুচ্ছে তাতে কোনো প্রকল্পের কাজই যথাসময়ে শেষ হবে না।

নির্মাণাধীন পদ্মা সেতু আগামী বছরের জুনে চালু হওয়ার কথা। তবে এখন পর্যন্ত সেতুর সার্বিক কাজের যে অগ্রগতি, তাতে এ সময়ে সেতুর সড়কপথের কাজ শেষ করা সম্ভব নাও হতে পারে। অন্যদিকে, পদ্মা সেতুতে রেলপথ বসানোর কাজ শুরুই হয়নি। সেতু বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী নভেম্বর কিংবা ডিসেম্বরে রেলপথ বসানো শুরু হতে পারে, তবে বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। শুধু সেতুর ভেতরে নয়, দুই পাশে সংযোগ রেললাইনের কাজও পিছিয়ে রয়েছে। সব মিলিয়ে পদ্মা সেতু চালুর দিনে ট্রেন চালানো নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। এ অনিশ্চয়তা আরো প্রকট করে তুলেছে চলমান করোনা পরিস্থিতি।

সূত্র জানায়, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সম্প্রতি এসব প্রকল্পের অগ্রগতি সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদনটি তৈরি করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির মধ্যেও প্রকল্পগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে যথাসম্ভব কাজ চালিয়ে নেওয়া হচ্ছে। নির্ধারিত যে সময় রয়েছে, তার মধ্যেই প্রকল্পগুলো শেষ করার লক্ষ্য নিয়েই কাজ এগিয়ে চলছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের ৮ মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) এ সব প্রকল্পের আওতায় খরচ হয়েছে ১৪ হাজার ৭৪৪ কোটি ৮১ লাখ টাকা। কিন্তু সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) বরাদ্দ রয়েছে ৩৩ হাজার ৬৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা। সে হিসাবে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রকল্পগুলোতে ব্যয় হয়েছে মোট খরচের অর্ধেকেরও কম ৪৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ। অর্থাৎ কাজ হয়নি বলেই বরাদ্দকৃত টাকা খরচ করা যায়নি। এ প্রসঙ্গে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের সচিব প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী বলেন, করোনা মহামারির ক্ষতিকর প্রভাব সার্বিকভাবে সংশোধিত এডিপি বাস্তবায়নের ওপর পড়বে। কিন্তু এর মধ্যেও মেগাপ্রকল্পগুলোতে বিশেষ ব্যবস্থায় কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন হচ্ছে পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্প। এ প্রকল্পটির কার্যক্রম শুরু হয় ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে। কয়েক দফা মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়েছে। এখন আরও দুই বছর বাড়িয়ে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত করা হচ্ছে প্রকল্পটির মেয়াদ। দ্বিতল পদ্মা সেতুর চার লেনের সড়কের উপর দিয়ে চলবে গাড়ি। আর নিচে স্প্যানের ভেতর দিয়ে চলবে ট্রেন। পদ্মা সেতু যেদিন চালু হবে, সেদিন থেকেই ট্রেন চালানোর কথা বলে আসছেন সরকারের নীতিনির্ধারকরা। কয়েক দফা পিছিয়ে সর্বশেষ আগামী বছরের জুনে সেতুটি যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত কাজের যা অগ্রগতি, তাতে জুনের মধ্যে সেতুতে রেলপথ বসানোর কাজ শেষ হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। গত ফেব্রæয়ারি মাস পর্যন্ত পদ্মাসেতু প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ২৪ হাজার ৫৪৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা। পুরো প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি দাঁড়িছে ৮৪ দশমিক ৫০ শতাংশে। তবে মূল সেতুর কাজ হয়েছে ৯২ দশমিক ৫০ শতাংশ। ২০২২ সালের জুনে যানচলাচলের সেতুটি জন্য খুলে দেওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করা হলেও বাস্তবে তা হবে কি না তা নিয়ে এখনও সংশয় রয়েছে।

জানা গেছে, স¤প্রতি পদ্মা সেতুর ওপর রেলপথ বসানোর সময় ঠিক করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নিয়ে একটি সভা করে সেতু বিভাগ। সভায় পদ্মা সেতু প্রকল্পের ঠিকাদার, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের ঠিকাদারসহ উভয় প্রকল্পের পরামর্শকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভায় সেতুর ওপর রেললাইন বসানোর কাজ আগামী নভেম্বর কিংবা ডিসেম্বরে শুরু করার ব্যাপারে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তবে বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এ প্রসঙ্গে সেতু বিভাগের সচিব মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন বলেন, পদ্মা সেতুর বেশির ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। এখন সেতুর ওপর কংক্রিটের ¯ø্যাব বসানোর কাজ চলছে। সেতু দিয়ে গ্যাসের লাইনও করা হবে।

মূলত এ গ্যাসের লাইনটি নির্মাণের কারণেই এখনই সেতুতে রেললাইন বসানোর কাজটি শুরু করা সম্ভব হচ্ছে না। সেতু বিভাগের সচিব বলেন, গ্যাসের লাইনের কাজ অন্তত দুই কিলোমিটার শেষ করে রেললাইন বসানোর কাজ শুরু করতে অন্তত চলতি বছরের নভেম্বর-ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় লাগবে। তবে এ কারণে সেতুটি আগামী জুনের মধ্যে চালু করা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না বলে উল্লেখ করেন তিনি। তবে প্রকল্পের কর্মকর্তারা জানান, চলতি বছরের ডিসেম্বরে সেতুর ওপর রেললাইন বসানোর কাজ শুরু হলে পরের ছয় মাসে তা শেষ করা সম্ভব নাও হতে পারে। ওই সময়ের মধ্যে কাজটি শেষ করা খুবই চ্যালেঞ্জিং হবে বলে মনে করছেন তারা। অন্যদিকে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প চলছে ধীরগতিতে। করোনার প্রভাবে এ ধীরগতি ক্রমেই স্থিমিত হয়ে পড়ছে। পদ্মা সেতুর জন্য ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২১৫ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত পুরো প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৩৭ শতাংশ।

তবে পদ্মা সেতু চালুর দিনেই সেতুর ওপর দিয়ে ট্রেন চালানোর জন্য মাওয়া থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত অংশটির কাজ সবার আগে শেষ করতে চায় রেলওয়ে। এ অংশের প্রায় ২৭ কিলোমিটার এমব্যাংকমেন্টের মধ্যে ১৩ কিলোমিটার শেষ হয়েছে। সব মিলিয়ে মাওয়া-ভাঙ্গা সেকশনের নির্মাণকাজের অগ্রগতি ৬৪ শতাংশ। আগামী জুনের মধ্যে সেকশনটির পুরো কাজ শেষ করে ট্রেন চলাচলের উপযোগী করে তোলাও চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছে। গত জানুয়ারিতে প্রকল্প কার্যালয় থেকে দেয়া এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, চলমান করোনা সংকটে নির্মাণকাজ থেমে না থাকলেও কাজের অগ্রগতি ব্যাহত হয়েছে। এ কারণে কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প শেষ করাকে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে অভিহিত করেছে প্রকল্প কর্তৃপক্ষ।

মেট্রোরেল
২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকায় নির্মিত হচ্ছে মেট্রোরেল। ২০১২ সালের জুলাই থেকে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন মেয়াদ শুরু হয়। শেষ হওয়ার কথা ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে। এরই মধ্যে পরিকল্পনা পরিবর্তন করায় মেট্রোরেলের অগ্রগতিতে ভাটা পড়েছে। মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের লাইন স্থাপন করা হলেও পরবর্তিতে তা কমলাপুর পর্যন্ত বিস্তৃত করে নতুন করে পরিকল্পনা করা হয়। এ পরিকল্পনায় ভেঙে ফেলা হবে কমলাপুর রেল স্টেশন। মেট্রোরেল যাবে কমলাপুর পর্যন্ত। ইআরডির প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুরু থেকে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রকল্পটিতে ব্যয় হয়েছে ১২ হাজার ৭০৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৫৮ দশমিক ৭২ শতাংশ। তবে এ বছরের মধ্যেই মেট্রোরেলের একটি অংশ চালুর পরিকল্পনা রয়েছে বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষের। এর মধ্যে করোনা হানা দিয়েছে মেট্রোরেলে। প্রকল্প সংশ্লিষ্ট শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারি করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় জাইকার পক্ষ থেকে উদ্বেগ জানানো হয়েছে। সংশ্লিষ্টদের ধারনা, করোনার প্রভাবে যেভাবে কাজে ব্যাঘাত ঘটছে তাকে যথসময়ে কাজ শেষ করা সম্ভব নাও হতে পারে। তবে ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এন সিদ্দিকী বলেছেন, আমাদের আশা ও প্রচেষ্টা রয়েছে, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই আমরা প্রকল্পটির উত্তরা-আগারগাঁও অংশের কাজ শেষ করে ট্রেন চলাচল শুরু করতে পারব।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র
এক লাখ ১৩ হাজার ৯২ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন হচ্ছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প। ২০১৬ সালের জুলাই মাসে এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন শুরু হয়। প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে। গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ৩৬ হাজার ৭১০ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। সার্বিক ও আর্থিক অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ৪৬ শতাংশে।

মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্র
৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে মাতারবাড়ি ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প। ২০১৪ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়নের কথা রয়েছে প্রকল্পটির। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রকল্পটিতে ব্যয় হয়েছে ১৫ হাজার ৬৫ কোটি ৬২ লাখ টাকা। প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৪১ দশমিক ৮৭ শতাংশ এবং সার্বিক অগ্রগতি ৩৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ।

রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প
১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন হচ্ছে ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট (রামপাল) বিদ্যুৎকেন্দ্র। প্রকল্পটি ২০০৯ সালের জুলাই থেকে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রকল্পটিতে ব্যয় হয়েছে ১০ হাজার ১০৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। প্রকল্পের ভৌত অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে ৬৩ দশমিক ০৭ শতাংশ ও আর্থিক অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে ৬৩ দশমিক ১৫ শতাংশে।

পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর
তিন হাজার ৩৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও সুবিধা উন্নয়নের প্রকল্প। ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলছে কাজ। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ২ হাজার ৭৩১ কোটি ৯২ লাখ টাকা। প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৭৪ দশমিক ৩৭ শতাংশ, ভৌত অগ্রগতি ৬২ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

দোহাজারী-রামু- কক্সবাজার ও রামু-ঘুমধুম সিংগেল লাইন ডুয়েলগেজ ট্র্যাক নির্মাণ প্রকল্প
১৮ হাজার ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে দোহাজারী-রামু হয়ে কক্সবাজার ও রামু-মিনমারের নিকটে ঘুমধুম পর্যন্ত সিংগেল লাইন ডুয়েলগেজ ট্র্যাক নির্মাণ প্রকল্প। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয় ২০১০ সালের জুলাই থেকে। ২০২২ সালের জুনে কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রকল্পটিতে ব্যয় হয়েছে ৫ হাজার ৩৫৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা। প্রকল্পের ভৌত অগ্রগতি ৫১ শতাংশ, আর্থিক অগ্রগতি ২৯ দশমিক ৬৯ শতাংশ।

সরকারের অগ্রাধিকারে থাকা প্রকল্পগুলো নিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, মেগা প্রকল্পগুলো সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের প্রকল্প। এগুলোর বাস্তবায়ন যেন কোনো কারণে বাধাগ্রস্ত না হয়, সেদিকে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা আমাদের রয়েছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির মধ্যেও প্রকল্পগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই কর্মকান্ড চালিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

Share61Tweet38Share15
Previous Post

মহারাষ্ট্র করোনা মৃত্যুতে তালমাটাল : এক অ্যাম্বুলেন্সে শ্মশানে যাচ্ছে ২০-৩০টি মরদেহ

Next Post

বসুন্ধরার এমডি আসামি সায়েম সোবহান আনভীরকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

Related Posts

পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব ৯০ শতাংশ বিনিয়োগকারী
অর্থনীতি

পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব ৯০ শতাংশ বিনিয়োগকারী

May 10, 2025
নারীদের ঋণের ক্ষেত্রে অনেক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে : গভর্নর
অর্থনীতি

নারীদের ঋণের ক্ষেত্রে অনেক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে : গভর্নর

May 9, 2025
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর
অর্থনীতি

মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর

May 9, 2025
এনবিআর বিলুপ্তি নয়, সংস্কার চায় কর আইনজীবীরা
অর্থনীতি

এনবিআর বিলুপ্তি নয়, সংস্কার চায় কর আইনজীবীরা

May 9, 2025
নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্য দুটোরই ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অর্থনীতি

নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্য দুটোরই ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

May 6, 2025
এপ্রিলে রফতানি আয় ৩০১ কোটি ডলার
অর্থনীতি

এপ্রিলে রফতানি আয় ৩০১ কোটি ডলার

May 6, 2025
Next Post
বসুন্ধরার এমডি আসামি সায়েম সোবহান আনভীরকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

বসুন্ধরার এমডি আসামি সায়েম সোবহান আনভীরকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

Recent News

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের

May 11, 2025

Categories

  • Uncategorized
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • জাতীয়
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • বিনোদন
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা
  • সময়ের দাবী
  • সম্পাদকীয়

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Privacy & Policy
সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা